সোনার অলংকার চুরি করে স্বামীকে ছেড়ে গেল এক গৃহবধূ
পরকীয়া আশক্ত হয়ে নতুন স্বপ্নে বিভোর হয়ে স্বামী ঘর থেকে টাকা,মবালফোন,সোনার অলংকার চুরি করে স্বামীকে ছেড়ে গেল পাষন্ড এক গৃহবধূ,
![](https://anandabarta.in/wp-content/uploads/2022/03/ANAN-512x470.png)
পরকীয়া আশক্ত হয়ে নতুন নাগরের স্বপ্নে বিভোর হয়ে স্বামী ঘর থেকে টাকা,মবালফোন,সোনার অলংকার চুরি করে স্বামীকে ছেড়ে গেল পাষন্ড এক গৃহবধূ, সকালে স্বামী সাথে সামন্য একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাটক সূচনা করে গৃহবধূ হতেমা বেগম মূল উদ্দেশ্য সফল করার লক্ষ্যে নাটক পন্থা অবলম্বন করে । নতুন নাগরের সাথে নতুন সংসার৷ গড়ার জন্য মরিয়া হয়ে স্বামী নয় বছরের ভালবাসাকে বিসর্জন দিয়ে গৃহবধূ গ্রামে এক বিবাহিত পুরুষের সাথে অবৈত গোপনভাবে বহু বছর ধরে প্রনয়ের ভালবাসা লুটোপুটি করে এবং পরকীয়া আশক্ত হয়ে পড়ে। তা নিয়ে এই বিষয়ে একবার নবী-নাগর এবং রামছড়া পঞ্চায়েত হল ঘরে বৈঠক হয়।কিন্তু সংসার বাঁচাবার জন্য তার স্বামী নীরবে মুখ বুজে পরকীয়া বিষয়টি তার হৃদয় চাঁপা দিয়ে রাখে। তারপর কেটে যায় দীর্ঘ চার বছর।তারপরেও গৃহবধূ সে তার কুকর্ম জারীরেখেছিল।,হতেমা বেগমের পরকীয়া বিষয়ে বাধা দিলে বা স্বামী কিছু বললে স্বামী উপর অকর্থ্য শারিরীক নির্যাতন চালাতো এই কান্ড জ্ঞানহীন মহিলা হতেমা বেগম।বর্তমানে হতেমা বেগমের একটি ৫ বছরের ছেলে সন্তান রহেছে।অবুঝ শিশু সন্তান রাজবীর চৌধুরীকেও আঘাত করতে দ্বিধা করতো না মা শব্দটি মধু সকল সন্তানের জন্য কিন্তু রাজবীর চৌধুরী ক্ষেএে তার মা হতেমা বেগম আতঙ্ক ।ছেলেটি নাম রাজবীর চৌধুরী। সেদিন সে তার পিতা উপর অত্যাচার করতে দেখে সবার কাছে প্রকাশ করে দেয়।আজ আইন বাধ্য বাধকতায় রাজবীর চৌধুরী তার পিতার আদর,স্নেহ, থেকে বঞ্চিত।এখন মায়ে কাছে সঞ্চিত। আজ পরকীয়া সকল ঘটনার উৎস।স্বামীর ব্যক্তিগত মবালফোন,সোনার অলংকার, এবং দশ হাজার টাকা নিয়ে স্বামী ঘর ছেড়ে বাবার বাড়ী চড়িলাম বিধানসভার অন্তগর্ত লালসিং মুড়াস্হিত রামছড়া গ্রামে চলে যান।কারন তার বাবার বাড়ীতে থেকে তার অনৈতিক কু-কর্ম সাম্পাদন করবে নির্ভয়ে সাধন করবে আর কোন বাধা থাকবে না।তার স্বামী ব্যক্তিগত মবাল ফোনের মধ্যে তার স্ত্রী হতেমা বেগমে সকল কু-আচরণের, কু-কর্মের তর্থ্য প্রমান স্হাপিত ছিল। অতীতে নাকী এই পরিবারটি মা,মেয়ে দেহ ব্যবসার মত জগন্যতম কাজ করে সংসার প্রতিপালন করতো এমন অভিযোগ শোনা যায়।
এই নিয়ে অনেকবার বেগমে স্বামী তার শশ্বর বাড়ীতে তার স্ত্রী যেতে দিত না। যার কারনে হতেমা বেগম মবাল ফোনটি টার্গেট করে।তার স্বামীর মবাল ফেনটি চুরি করে।বিগত নয় বছর আগে নবী-নগর গ্রামে এক ছেলে সাথে ভালবাসার প্রনয়ে আবদ্ধ হয়,মাতা:মাফিয়া বেগমের।কন্যা হতেমা বেগম। মাফিয়া বেগমে বড় কন্যা হতেমা বেগম।হতেমা বেগমের মাতা মাফিয়া বেগম।, মাফিয়া মতো তার হিংস্র কার্যকলাপ। ।বর্তমান সমাজিক রীতি অনুযায়ী ছেলে বর সেজে কন্যার বাড়ী বিয়ে হয়।কিন্ত ফাতেমা বেগম বধূ সেজে ছেলের বাড়ীতে চলে আসে,।তারপর স্বামী বাধ্য বাধকতায় বিবাহ মত দেয় স্বামীর বাড়ীতে বিবাহ সম্পূর্ণ হয়।দেখা গেল যুগল বন্দী বিবাহ প্রর্থা উল্টো। বিয়ের পূর্বে সুন্দর ভাবে সাংসার চলছিল।,কিন্তু তারপর শুরু হয় সাংসারিক অশান্তি।
স্বামীর পরিবার লোকজন লোক নিন্দার ভয়ে সত্যটা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে নারাজ।কিন্তু হতেমা বেগমের স্বামীর অভিযোগ তার স্ত্রী নাকী পরকীয়া জর্জরিত।কিছুদিন পূর্বে হতেমা বেগম তার নাগরের সাথে কথা বলতে স্বামী দেখে ফেলাতে তা নিয়ে অশান্তি সৃষ্টির সুএপাত। এমনকী মবালে কল রেকর্ড থাকার কারনে মবালটা জোর করে তার আয়ত্ত্বে নিয়ে নেয়।হতেমা বেগম।পিতা রেনু মিয়া।গ্রাম :রামছড়া।পো:নবীনগড় ।আজকের বর্তমান সমাজে কন পাতলে শোনা যায় অধিকাংশ পরিবারে বিবাহ বিচ্ছেদের মূল কেন্দ্র বিন্দুতে আবস্হান করে পরকীয়া এই কঠিন ব্যাধি। পরকীয়া কারনে আশক্ত হয়ে বিবাহিত সাংসারিক জীবনে নেমে আসে ঘোর অন্ধকার আচ্ছন্ন। পরকীয়া পাপে পাপিষ্ঠ হয়ে এলোমেলো হয়ে যায় সু্ন্দর সাজানো গোছানো একটি সংসার বিলীন হয়ে যায়।আজ পরকীয়া যেন একটা ঘূর্ণিঝড় মোকা মত সমাজের মধ্যে এক জোরালো শক্তি নিয়ে শক্তিশালী হয়ে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।পরকীয়া সাংসারিক জীবন তছনছ করা প্রধান ভূমিকা পালন করে।