মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে প্রবল চাঞ্চল্য ছড়াল বাঁকুড়ার মেজিয়ায়
শনিবার সাত সকালেই মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে প্রবল চাঞ্চল্য ছড়াল মেজিয়ার গোস্বামী গ্রাম এলাকায়। প্রথমে মৃতদেহটিকে বাঁকুড়া-রানীগঞ্জ ৬০ নং সংলগ্ন একটি গাছে ঝুলতে দেখেন স্থানীয়রা। তারপর তাঁরা খবর দেয় মেজিয়া থানায়।
তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় মেজিয়া থানার পুলিশ।স্থানীয় সুত্রের খবর, শালতোড়া থানার গোট গ্রামের বছর ২৫ এর শুভেন্দু মন্ডল নামের ঐ যুবক এই এলাকায় গাড়ির খালাসির কাজ করে তাঁর জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার এই অস্বাভাবিক মৃত্যুতে স্তম্ভিত স্থানীরা। পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়। তবে এটি আত্মহত্যা নাকি খুন তাঁরই তদন্তে নেমেছে মেজিয়া থানার পুলিশ।
গতকালই, আমবাগান থেকে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। মানিকচক থানার মথুরাপুরের ভেস্ট পাড়া এলাকার ঘটনা। মৃত ব্যক্তির নাম কৈলাস ঘোষ। গতকাল সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন ওই ব্যক্তি। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। রাতে বাড়ির লোকজন খোঁজাখুঁজি করেও তার কোন হদিস পাওয়া যায়নি।
আজ সকালে বাড়ি থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে আমবাগানে রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। স্থানীয় বাসিন্দা মৃতদেহটি দেখতে পেয়ে প্রথমে বাড়িতে এবং তারপর মানিকচক থানায় খবর দেয়। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে। মানিকচক থানার খুনের অভিযোগ দায়ের করেছেন পরিবারের সদস্যরা। বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের কারণে ওই ব্যক্তিকে খুন করতে হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের। কি কারণে খুন খতিয়ে দেখছে মানিকচক থানার পুলিশ।
কিছুদিন আগেই একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছিল বীরভূমে। জলাধারে পাশাপাশি মানুষের দেহ আর মরা অজগর সাপ! বীরভূমে জলে এভাবেই পাশাপাশি ভাসতে দেখা গেল মৃত মানুষের দেহ ও মরা অজগরকে। মৃত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি। মহম্মদ বাজার থানার খয়রাকুড়িতে তিলপাড়া জলাধারে ওই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির মৃতদেহ ও মৃত অজগর সাপ ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সেখানে ভিড় জমান স্থানীয়রা। ওই ব্যক্তির মৃত্যু কীভাবে হল, তাঁর দেহের পাশে মরা অজগরই বা ভাসছে কেন, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে।