নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত বিরোধী দলনেতা বলে অভিযোগ

সিপিএমের সম্পাদক নিরঞ্জন সিহির অভিযোগ, ''চাকরিপ্রার্থীদের থেকে ৬ লক্ষ টাকা করে ঘুষ নেওয়া হয়েছিল।

INTERNET: আদালত চত্বরে অভিযোগ তুলেছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত বিরোধী দলনেতা তথা প্রাক্তন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীও ।শুভেন্দুর বিরুদ্ধে তদন্ত চেয়ে হাই কোর্টে মামলাও হয়েছিল গত বছর ডিসেম্বরে।বিচারপতি অভিজিত্‍ গঙ্গোপাধ্যায় যদিও সেই মামলা পত্রপাঠ খারিজ করেছিলেন।
২০০৯ সালে বাম আমলেই জেলায় ৩,৯২৪ জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল।আন্দোলনের জেরে তখন নিয়োগ হয়নি।২০১১ সালে রাজ্যে
নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়। একসময় তৃণমূল শিক্ষা সেলের জেলা সভাপতি পদে থাকা গোপাল বলছেন, ”যিনি এ সব বলছেন, আগে নিজের অবস্থা দেখুন। আমি তখন সংসদ সভাপতি ছিলাম। সম্পূর্ণ স্বচ্ছভাবেই নিয়োগ হয়েছিল।”
PLEASECLICK THIS LINK-

https://zeno.fm/radio/92-9-anandabarta-radio/

সিপিএমের সম্পাদক নিরঞ্জন সিহির অভিযোগ, ”চাকরিপ্রার্থীদের থেকে ৬ লক্ষ টাকা করে ঘুষ নেওয়া হয়েছিল। তত্‍কালীন জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি মামুদ হোসেনের মাধ্যমে সেই টাকা নেন শুভেন্দু।”শুভেন্দু মন্ত্রী থাকাকালীন সেচ ও পরিবহণ দফতর ও শিক্ষক নিয়োগ ত্র বেআইনি নিয়োগের অভিযোগ রয়েছে।শুভেন্দুর বিরুদ্ধে পঞ্চায়েত ভোটে টিকিট বিলি থেকে টাকার বিনিময়ে ত্রিস্তর পঞ্চায়েতে পদ বিলিরও অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের অন্দরে।

দক্ষিণ কাঁথির বিজেপি বিধায়ক অরূপ দাসের মন্তব্য, ”যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে তখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন ব্রাত্য বসু। আর পার্থ চট্টোপাধ্যায় মন্ত্রিসভার দু’নম্বর সদস্য। এতদিন বাদে কেন উনি মুখ খুললেন?”মেদিনীপুরের‌ এক সমবায় ব্যাঙ্কে তৃণমূলের সক্রিয়‌ কর্মীর কয়েকজনের চাকরি হয়। ওই ব্যাঙ্কের তখন চেয়ারম্যান ছিলেন শুভেন্দুই।একাধিকবার শুভেন্দু অবশ্য এমন‌ অভিযোগ প্রসঙ্গে দাবি করেছেন যদি প্রমাণ করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী , তাহলে তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *