জমজমাট বর্ধমান লিজেন্ডস ক্রিকেট কাপ
১১ তারিখ এই লিজেন্ড ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন ব্যাট হতে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাসবিহারী হালদার ,প্রদীপ রহমান, শ্যামাপ্রসাদ ব্যানার্জি সহ একাধিক বর্ধমান শহরের বিশিষ্ট সমাজ সেবীরা।
এই মুহূর্তে বর্ধমানে জনপ্রিয় নাম অমিত মালিক। সারা বছরই বিভিন্ন ধরনের সমাজ সেবামূলক কাজকর্ম করে থাকে এবং তার ভাবনা চিন্তার মধ্যেও থাকে নতুনত্বের ছোঁয়া। বর্ধমানে অবসরপ্রাপ্ত ক্রিকেট খেলোয়াড়দের কথা ভাবনা চিন্তা করে এবারে উদ্যোগ নিয়েছিল বর্ধমান লিজেন্ডস ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ।
সেই মতো আটটি ওনারকে নিয়ে দল করে প্লেয়ার কেনাবেচার মাধ্যম দিয়ে জনপ্রিয় লিজেন্ড ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিল ১১ ও ১২ই মে দুদিন। আটটি দলে মোট ৯৬ টি প্লেয়ার বর্ধমান শহরের অংশগ্রহণ করেন যার মধ্যে ৯০% খেলোয়ার ছিল অবসরপ্রাপ্ত ।
দুদিনের এই জমজমাট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট কে ঘিরে বর্ধমানবাসীদের মধ্যে উৎসাহ ও উদ্দীপনা ছিল নজর কারা। ১১ তারিখ এই লিজেন্ড ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন ব্যাট হতে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাসবিহারী হালদার ,প্রদীপ রহমান, শ্যামাপ্রসাদ ব্যানার্জি সহ একাধিক বর্ধমান শহরের বিশিষ্ট সমাজ সেবীরা।
১২ মে টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে ফাইনাল খেলায় অংশগ্রহণ করেন বর্ধমান বস একাদশ এবং কে এস এস। টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করে কে এস এস। নির্ধারিত আট ওভারে ১০৩ রান করে কে এস এস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে বর্ধমান বস একাদশ মাত্র ছয় ওভারে ৫৫ রান সংগ্রহ করে অলআউট হয়ে যায়। ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হয়েছে অমিত মালিক এবং টুর্নামেন্টের সেরা বোলার নির্বাচিত হয়েছে বাবলু সমাদ্দার।
এই ধরনের ক্রিকেট খেলার আয়োজন ঘিরে প্রাক্তন খেলোয়াড়দের বক্তব্য অমিতের এই উদ্যোগ আবারো তাদের মাঠে ফিরিয়েছে এবং দুদিন ধরে সকল পুরনো খেলোয়াড়দের সঙ্গে একসাথে মাঠে নামতে পেরে তারাও আপ্লুত। তারা আরও জানিয়েছেন প্রতি বছর এই টুর্নামেন্টের আয়োজন হলে তারা অন্তত বছরে দুদিন মাঠে নামার সুযোগ পাবেন।