বর্ডার লাইনে সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে
রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তাকে প্রি- ডায়াবেটিক বলা হয়।প্রি-ডায়াবেটিস পর্যায়ে যদি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা না যায় তাহলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হয়।
INTERNET – ডায়াবেটিসের সমস্যা ঘরে ঘরে।সব পরিবারে অন্তত ১ জন করে ডায়াবেটিস আক্রান্ত।কিডনি, চোখের উপর প্রভাব পড়ে,হার্টের সমস্যা আসে। তাই সময় থাকতে থাকতেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।এই সুগার যদি একবার ধরে তাকে তাড়ানো খুব মুশকিল।ডায়েট, শরীরচর্চা আর চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে চললে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সুগার।
রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তাকে প্রি- ডায়াবেটিক বলা হয়।প্রি-ডায়াবেটিস পর্যায়ে যদি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা না যায় তাহলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হয়।ইপ ২ ডায়াবেটিস শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়।কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গেরও ক্ষতি হয়।রোগীকে কী খেতে হবে আর রোগীর কী খাওয়া উচিত এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
এই পর্যায়ে কম ক্যালরি, কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, উচ্চ ফাইবার এবং হাই প্রোটিন রয়েছে এরকম খাবারই বেশি করে খেতে হবে।ডায়েটের মধ্যে মটরশুঁটি, কুইনোয়া, ওটস, বিভিন্ন ফল, সবজি, বাদাম, সোয়াবিন, ডিম, মাংস, পনির ও বিভিন্ন বীজ রাখুন।একটা করে ডিম সিদ্ধ খান।৭৫ গ্রামের চিকেনও রোজ খান। সোয়াবিন, ডাল, সবজা সিড, চিয়া সিডস, কুমড়ো বীজ এসব রোজ খেতে পারলে খুবই ভাল। সকালে উঠে খালিপেটে ৪ টে করে ভেজানো আমন্ড খান। যত স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন ততই সুস্থ থাকবেন।
কাঁচা পনির হল এমনই একটি উপাদান।প্রকৃতপক্ষে, কাঁচা পনির উচ্চ প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ, যার ব্যবহার শরীরের জন্য বিভিন্ন উপায়ে উপকারী হতে পারে।তাহলে চলুন জেনে নেই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও পনির কতটা উপকারী-কম জিআই থাকার কারণে পনির ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাবারের বিকল্প।কার্বোহাইড্রেট কম থাকায় পনির হঠাত্ করে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না।পনির প্রোটিন এবং বিভিন্ন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।