বাচ্চাদের ইমিউনিটির জন্য বাচ্চারা সর্দি-কাশিতে ভোগে? এই ফলের রস খাওয়ালেই মুশকিল আসান

এই জুস বানানোর জন্য একটা গাজর ও একটা টমেটো নিতে হবে এবং এর জুস বানাতে হবে। এরপর এতে আদাকুচি মিশিয়ে এই জুস খাওয়ালে বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ে।

শীত পড়তেই বাচ্চাদের সর্দি-কাশি লেগেই থাকে।কারণ বাচ্চাদের সঠিক পুষ্টি ও ইমিউনিটির অভাব।বাচ্চাদের ইমিউনিটির জন্য শীতকালে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।মিনারেলস,অক্সিডেন্ট ও ভিটামিনের বিশেষ প্রয়োজন। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানের জন্য বিভিন্ন ফলের রস দেওয়া যেতে পারে।শীতের সময় শিশুদের ইমিউনিটি বাড়াতে পারে কিছু ফলের রসের নাম-

আপেলের জুস-শীত এলে বাচ্চাদের আপেলের জুস দেওয়া যেতেই পারে। অনেক শিশুই যারা আপেল খেতে ভালবাসে না। সেক্ষেত্রে এদের আপেলের জুস দেওয়া যেতে পারে। এই জুসে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার আছে। যা শিশুদের জন্য অত্যন্ত ভাল ।
গাজরের জুস ও লেবু – লেবু ও গাজরের জুসে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি আছে। এই জুস শিশুদের সুস্থ রাখতে অত্যন্ত সাহায্য করে। এই জুস শীতের সময় সর্দি-কাশি নিরাময়ে অত্যন্ত উপকারী। এই তরল রোজ শিশুদের খাওয়ালে শিশুদের খিদেও বাড়বে।
বেদানার জুস- বেদানার রস খেলে শিশুদের শরীরে রক্তাল্পতা দূর হয়। যার ফলে শিশুদের ইমিউনিটি বাড়ে। তাছাড়া বেদানার জুস খেতেও ভাল তাই শীত কালে বাচ্চাদের এই জুস খাওয়ানো যেতেই পারে।
টমেটোর জুস ও গাজর -এই জুস বানানোর জন্য একটা গাজর ও একটা টমেটো নিতে হবে এবং এর জুস বানাতে হবে। এরপর এতে আদাকুচি মিশিয়ে এই জুস খাওয়ালে বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ে।
গাজর ও বিটের জুস- বিট ও গাজরে আছে ফাইবার ও ভিটামিন সি । নিয়মিত বিট ও গাজরের জুস খাওয়ালে বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়বে ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *