থানার মধ্যে ঢুকে বিক্ষোভ…বিজেপি কর্মীদের

নন্দীগ্রাম থানা এখন আর থানা নেই তৃণমূলের পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছে - অভিযোগ

পুলিশকে রীতিমতো ধমক নন্দীগ্রাম থানায় ঢুকে। শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ খুনির সঙ্গে থানার আইসি বৈঠক করেছেন।অভিযোগ নন্দীগ্রাম থানা এখন আর থানা নেই তৃণমূলের পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছে।বিজেপি মহিলা কর্মী খুনের পরবর্তীতে পুলিশ পৌঁছে তৃণমূলের সোনাচূড়া অঞ্চল সভাপতি দেবু রায়কে গ্রেফতার করে।তৃণমূল মহিলা কর্মীকে আটক করা হয়।

তাদের খাতির অভ্যর্থনা করা হয় থানায় নিয়ে এসে এই অভিযোগ তুলে বিজেপি কর্মীরা থানার মধ্যে ঢুকে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন।  শুভেন্দু অধিকারী থানায় আসেন কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন পুলিশকে।”খুনির সঙ্গে মিটিং করছে পুলিশ। গ্রেফতারের প্রশ্ন আসছে না। টিএমসির গুন্ডাদের পিটিয়ে সোজা করা দরকার।”

তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ানের দাবি বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে এই খুন।শুভেন্দু অধিকারী অশান্তি করাচ্ছেন,নন্দীগ্রামে পিছিয়ে পড়ার ভয়ে।বুধবার গভীর রাতে নন্দীগ্রামে বিজেপির মহিলা কর্মীকে কুপিয়ে খুন।আরও সাত জন হামলায় জখম।রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ ভৌমিক, তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যরা নন্দীগ্রামের মনসাবাজারে পৌঁছলে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা।তাঁদের দিকে তেড়ে যান বাসিন্দারা। ক্ষুব্ধ জনতাকে বোঝানোর চেষ্টা করলে তাঁরা কথা শুনতে চাননি। বরং তৃণমূলের প্রতিনিধিদের উদ্দেশে “গো ব্যাক” স্লোগান দিতে থাকেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *