আরজি করে যেতে আর ভাল লাগে না- অভিযোগ মা ও বাবার

যন্ত্রণার কথা শোনালেন মৃত চিকিৎসকের বাবা-মা !

আরও কেউ জড়িত ? ধৃত সঞ্জয় রায়ই কি একমাত্র অপরাধী ? মৃত চিকিৎসকের পরিবারের সদস্যদের বিস্ফোরক অভিযোগ।মৃত চিকিৎসকের পরিবারের সদস্যরা মন্তব্য করেন মেয়ের ওপর চাপ ছিল । অভিযোগ ‘কাউকে যে খুনের সুপারি দেওয়া হয়নি, তার কি গ্যারান্টি ? আরজি করের চেস্ট মেডিসিন বিভাগের ওপর সন্দেহ।’ মা ও বাবা অভিযোগ করেন,”চেস্ট মেডিসিন বিভাগের ওপর সন্দেহ। আমার মনে হচ্ছে, ওখানকার ভিতরের কেউ জড়িত আছে।রোগীর চিকিৎসা করতে চাইত, কিন্তু পারত না। সিনিয়র ডাক্তাররা সহযোগিতা করতেন না। মেয়ে বলত, আর আরজি করে যেতে ভাল লাগে না। কাজ ঠিকমতো করতে পায় না তাই। ওর ওপর চাপ ছিল। নাইটে ডিউটি থাকত, তার স্লিপ রুম ছিল না। প্রথমে বলেছিল, মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরবর্তীকালে আমরা দেখলাম এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করার পরে বিষয়টি সম্পূর্ণ…. অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার বলেছিলেন (আত্মহত্যার কথা)।”

সিভিক ভলান্টিয়ার ? নাকি তার সঙ্গ দিয়েছিল আরও কেউ ? মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের সময় কি চারতলার সেমিনার হলে একাই ছিল  সঞ্জয় রায় ?  দ্বিতীয় কোনও ব্যক্তি জড়িত ?চারতলার সেমিনার হলে যাবে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের তিন সদস্যের দল।চেষ্ট ডিপার্টমেন্টের সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয় মহিলা চিকিৎসকের মৃতদেহ।শুক্রবার রাতে গ্রেফতার করা হয়, কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়ার । বৃহস্পতিবার সবার নজর এড়িয়ে কী করে জরুরি বিভাগের চারতলায় পৌঁছে গেছিল সে ?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *