তদন্ত সঠিক পথে হচ্ছে, শীঘ্রই খুনের ঘটনায় চার্জসিট দেওয়া হবে

ঘুমের ঔষধ খেতো আসিফ মহম্মদ। সেই ঘুমের ঔষধ বেশী পরিমানে জুসে মিশিয়ে অচৈতন্য করেছিল আসিফ মহম্মদ তার পরিবারের চারসদস্যকে। এরপর প্লাইউডে পাঁচটি তৈরী করা কফিনে দেহগুলিকে শুইয়ে জলে ভর্তি করা মাটির নীচের চৌবাচ্চাতে ডুবিয়ে মেরেছিল আসিফ। ঘটনার পূর্ণগঠনের পর জানালেন মালদহের পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া। প্রায় দুই ঘন্টার বেশী সময় ধরে পূর্ণগঠন করা হয় ঘটনার। ঘটনার মূল অভিযুক্ত আসিফ মহম্মদ ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তার দাদা আরিফ মহম্মদকে ঘটনাস্থলে নিয়ে এসে এই পূর্ণগঠন করা হয়। ঘটনার পূর্নগঠন করতে আনা হয়েছিল চারটি ম্যানকুইন। আনা হয়েছিল প্ল্যাইউড। তা দিয়ে কেমন করে কফিন তৈরী করা হয়েছিল। তাতে কেমন করে দেহগুলিকে শোয়ানো হয়েছিল। তাও পূর্ণগঠন করা হয়। শুধু তাই নয় আসিফ মহম্মদের দাদা আরিফ মহম্মদ কিভাবে বেঁচেছেন। তাও পূর্ণগঠনষ করা হয়। পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া জানান কিভাবে খুন করা হয়েছিল। তা নিয়ে সন্দেহ ছিল। তাই এই পূর্ণগঠনের করা হয়। তদন্ত সঠিক পথে হচ্ছে। শীঘ্রই খুনের ঘটনায় চার্জসিট দেওয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *