ঘুড়ির মেলায় ভিলেন হাওয়া
রাজীব মন্ডল:বর্ধমান
মকড় সংক্রান্তি মানেই বর্ধমানে ঘুড়ির মেলা।সকাল থেকে ছাদে ঘুড়ি,সুতো নিয়ে ছাদে গিয়ে ঘুড়ি ওড়ানো। সাথে গান আর ছাদে পিকনিক। এবারেও তার বেতিক্রম হলো না। অর্থনৈতিক মোদের বাজারে যদিও তেমন ঘুড়ি সুতো বিক্রি হয়নি বলে জানা যায় বিক্রেতাদের কাছে। তবুও ঘুড়ির মেলা বলে কথা। অন্যান বারের তুলনায় ছাদে ছাদে ভিড় তেমন নজরে আসেনি।যেটুকু ছিল তার মধ্যে বাধ সাধলো হাওয়া। সকাল থেকেই এদিন হাওয়া ছিল ভিলেনের ভূমিকায়।
মকড় সংক্রান্তি মানেই বর্ধমানে ঘুড়ির মেলা।সকাল থেকে ছাদে ঘুড়ি,সুতো নিয়ে ছাদে গিয়ে ঘুড়ি ওড়ানো। সাথে গান আর ছাদে পিকনিক। এবারেও তার বেতিক্রম হলো না। অর্থনৈতিক মোদের বাজারে যদিও তেমন ঘুড়ি সুতো বিক্রি হয়নি বলে জানা যায় বিক্রেতাদের কাছে। তবুও ঘুড়ির মেলা বলে কথা। অন্যান বারের তুলনায় ছাদে ছাদে ভিড় তেমন নজরে আসেনি।যেটুকু ছিল তার মধ্যে বাধ সাধলো হাওয়া। সকাল থেকেই এদিন হাওয়া ছিল ভিলেনের ভূমিকায়।
ছাদে হা পিত্তেশ করে বসে ছিল সকলে কখন দেবে হাওয়া। তার ই মাঝে যখনই হাওয়া দিয়েছে ঘুড়ি বাড়িয়ে এক বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটানোর চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারই মাঝে জমজমাট ছিল পিকনিক ছাদে ছাদে।
ঘুড়ি না উড়লেও নিজের নিজের বন্ধু বা পরিবার নিয়ে পিকনিক এ মেতে ছিল। এক বছর অপেক্ষার পর হাওয়া যখন ভিলেন তখন এক রাশ হতাশা ছাড়া আর কিছুই নেয়। আবার এক বছরের অপেক্ষা।
যদিও ১৬,১৭ ই জানুয়ারী সদরঘাট ও বাহির সর্বমঙ্গলা পাড়ার ঘুড়ির মেলা। এই দু দিন হাওয়া ঠিক কি ভূমিকা নেবে তা নিয়ে চিন্তায় ওই এলাকার ঘুড়ি প্রেমী দেড় মধ্যে। সব কিছুর মধ্যে দিয়েও মোটের উপর দিনটা একটু অন্য ভাবে কাটলো শহর বাসীর।