‘জনগণের গর্জন/বিরোধীদের বিসর্জন’

আদিবাসী নাচ, বাজনার তালে হাঁটছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

রাস্তায় দাঁড়ানো মানুষের কাছে গেলেন বার বার। বর্ধমান শহরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোড-শোয়ে এমনই নানা মুহূর্ত। মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার নামে স্পন্দন কমপ্লেক্সে  ৪টে ৪০ মিনিট নাগাদ।স্বপন দেবনাথ,জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। আদিবাসী নাচ, বাজনার তালে হাঁটছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ‘জনগণের গর্জন/বিরোধীদের বিসর্জন’পুরো রাস্তা জুড়ে বেজেছে।

প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তা হাঁটেন মুখ্যমন্ত্রী। অরূপ বিশ্বাস ও বর্ধমান-দুর্গাপুরের তৃণমূলের প্রার্থী কীর্তি আজাদ ছিলেন।বিরোধীদের দাবি,রাস্তা ফাঁকা পড়েছিল।মুখ্যমন্ত্রী ২০১৬, ২০১৯ ও ২০২১  সালেও পদযাত্রা করেছিলেন বর্ধমান শহরে।বিধায়ক (বর্ধমান দক্ষিণ) খোকন দাসের দাবি, “মুখ্যমন্ত্রীর জন্য শহরে জনজোয়ার হয়েছিল।বিভিন্ন রাস্তার মোড় ব্যারিকেড জিটি রোডকে সুরক্ষা বলয়েঘিরে ফেলে পুলিশ।

উত্তম সেনগুপ্ত, জেলা তৃণমূলের মহিলা সভানেত্রী শিখা দত্ত সেনগুপ্ত কালীবাজার মোড়ে দাঁড়িয়েছিলেন।দিদি কেমন আছিস, জানতে চাইল খোঁজ নিল বলে  দাবি উত্তম সেনগুপ্তর। ছিন্নমস্তা কালীবাড়ির সামনে প্রণাম করেন মুখ্যমন্ত্রী। “মুখ্যমন্ত্রীর এই জনপ্রিয়তায় জিততে সাহায্য করবে দাবি তৃণমূল প্রার্থীর ।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *