চতুর্থ ঢেউ চলে এসেছে করোনার।
দিল্লিতে করোনাই আক্রান্ত হয়েছে অনেকেই। এরপরেও টিকা নিতে এক শ্রেণীর মানুষের অনীহা দেখা দিচ্ছে মালদহ জেলা জুড়ে। মালদহ মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে টিকাদান কেন্দ্রে এখন কর্মীরা সবাই বসে কাটাচ্ছেন
দিল্লিতে করোনাই আক্রান্ত হয়েছে অনেকেই। এরপরেও টিকা নিতে এক শ্রেণীর মানুষের অনীহা দেখা দিচ্ছে মালদহ জেলা জুড়ে। মালদহ মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে টিকাদান কেন্দ্রে এখন কর্মীরা সবাই বসে কাটাচ্ছেন। এই রকম পরিস্থিতি কিভাবে টিকাকরণ কর্মসূচি উপর জোর দেওয়া যায় সেই নিয়েই চিন্তা করছে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মী ও জেলা প্রশাসন কর্মীরা।
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের ডেপুটি cmoh 3 ডাক্তার সব্যসাচী চক্রবর্তী জানান করোনার আসার পর থেকে প্রথম ডোজ 26 লক্ষ 85,285 জন মানুষ নিয়েছেন। যা শতকরা 80.3 শতাংশ অন্যদিকে দ্বিতীয় ডোজ 18 লাক 42,393 জন মানুষ নিয়েছেন। যা শতকরা 62.4 শতাংশ। পাশাপাশি 12 থেকে 14 বছর বয়সী ছেলেমেয়েরা এখনো পর্যন্ত 88 ,500 জন ছাত্র ছাত্রী করোনার টিকা গ্রহণ করেছেন। সাধারণত আমরা সেভাবে গোটা জেলায় প্রায় অধিকাংশ মানুষকে টিকা দিলেও সেকেন্ড ডোজ টিকা 45 থেকে 60 বছর মানুষের টিকা নিতে চাচ্ছেন না।
এরকম পরিস্থিতিতে আবার ভারতবর্ষের চতুর্থ করোনার ঢেউ আছড়ে পড়েছে। তাই ভ্যাকসিনের কর্মসূচির উপর জোর দিতে হবে সবাই যাতে টিকাকরণ নেই সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অন্যদিকে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রিন্সিপাল পার্থপ্রতিম মুখোপাধ্যায় জানান মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করণা আক্রান্ত কোন রোগী এই মুহূর্তে ভর্তি নেই পাশাপাশি নিয়মিত সেই হারে কোভিদ টেস্ট আর হচ্ছে না। অনেকেই টিকাকরণ কেন্দ্রে টিকা নিতে আসছেন না। তবে করোনার চতুর্থ ঢেউ এসে গেছে তাই আমি মানুষকে সচেতন করতে চাই সবাই যাতে সঠিক সময়ে টিকাকরণ করিয়ে নাই।