নিন্ম মানের খাবার পরিবেশন করার অভিযোগ
মুখ্যমন্ত্রীর মা ক্যান্টিন।নিন্ম মানের খাবার পরিবেশন করার অভিযোগ উঠলো বর্ধমানের মা ক্যান্টিনে।করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপটে কার্যতকর্মহীন হয়ে দিশে হারা রাজ্য সহ গোটা দেশের মানুষ
মুখ্যমন্ত্রীর মা ক্যান্টিন।নিন্ম মানের খাবার পরিবেশন করার অভিযোগ উঠলো বর্ধমানের মা ক্যান্টিনে।করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপটে কার্যতকর্মহীন হয়ে দিশে হারা রাজ্য সহ গোটা দেশের মানুষ।কর্মহীনের কারণে নিজেদের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়েছে রাজ্য বাসির।এই অসহায় রাজ্য বাসীর কথা ভেবে গোটা রাজ্যে জুড়েমা ক্যান্টিন চালু করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পাচঁ টাকা খাওয়ানো হবে পেট ভরে ডিম ভাত,থাকবে ডাল, সবজী।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো বর্ধমান পৌরসভার উদ্যোগে মা ক্যান্টিন চালু করা হয়েছে তিন কুনিয়া বাস স্ট্যান্ডের ভিতরে।বর্ধমানে পুরোনো তিনকুনিয়া বাস স্ট্যান্ডের ভিতরে বেহাল মা ক্যান্টিনের খাবার অতি নিন্ম মানের বলে জানান স্থানীয়রা।মা ক্যান্টিনের প্রবেশ দারের সামনে রয়েছে মাটির পাহার। পঁচা নোংরা জলের দুর্গন্ধ,ড্রেনের পঁচা জলে মশা মাছির উৎপাত।দীর্ঘ সময় ধরে চলে পুরুষ, মহিলাদের মদের আসর।পৌর কতৃ পক্ষের নজর দারির অভাবে বেহাল মা ক্যান্টিন।রাজ্যের সমস্ত মা ক্যান্টিনে বোসেখাবার ব্যবস্থা থাকলেও বর্ধমানের মা ক্যান্টিনে বর্তমানেবোসে খাবারের কোনো ব্যবস্থা নেই বলে জানান মা ক্যান্টিনের রাধুনিরা।শহরের অন্যান্য ছোটো বড়ো খাবারের হোটেল গুলতো ভির থাকলেও মুখ্যমন্ত্রীর মা কমিউনিটি কিচেনের বেহাল অবস্থা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
থাহলে কি শহরের অন্যান্য হোটেল গুলোর রমরমা বাজার করতে ইচ্ছাকৃত ভাবে বেহাল করে রাখা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর সাধের প্রকল্প মা ক্যান্টিনকে?নাকি ইচ্ছাকৃত ভাবে এই বেহাল অবস্থা করে রাখা হয়েছে মা ক্যান্টিনের।এই উত্তর মেলেনি চেয়ারম্যাের কাছ থেকে।যদিও বর্ধমান পৌরসভার পৌরপতি পরেশ চন্দ্র সরকার বলেন আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই মা ক্যান্টিনর হাল পরিবর্তন করা হবে। পরেশ বাবু বলেন গত সপ্তাহে মা ক্যান্টিন নিয়ে পৌরসভার অন্দরে আলোচনা হয়েছে। খুব শীঘ্রই এর পরিবর্তন করাহবে।মা কমিউনিটি কিচেনের রাধুনি ঝর্ণা ভট্টাচার্য বলেন এটা গরিব মানুষদের জন্য করা হয়েছে।প্রতিদিন আড়াশো থেকে তিনশোর মতো মানুষ এখানে খাওয়া দাওয়া করেন। করোনার আগে এখানে বোসে খাওয়ানো হতো এখন তারা ঘড় থেকে থালা বাটি নিয়ে এসে অন্যত্র গিয়ে খায়।