হার্ট ব্লক এড়িয়ে চলতে মেনে চলুন এই নিয়ম গুলি
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন , অনিময়িত শরীরচর্চার ফলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা (Cholesterol Level)বেড়ে যায় ।
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন , অনিময়িত শরীরচর্চার ফলে দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা (Cholesterol Level)বেড়ে যায় । হার্টে কোলেস্টেরল জমলে বেড়ে যায় স্ট্রোকের সম্ভাবনাও। হৃদযন্ত্রে ফ্যাট জমা নিয়ন্ত্রণ না হলে বেড়ে যেতে পারে হার্ট এটাক এর সম্ভাবনা । এই অবস্থায় এক মাত্রা উপায় ডায়েট। বিশেষজ্ঞরা বোলছেন খাবারের তালিকায় কিছু খাবার যোগ করলে অনায়াসে হার্ট এটাক আটকানো সম্ভব।
লাউ: এটি একটি গুরুত্ত পূর্ণ সবজি। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় লাউ রাখা যেতে পারে ,যা থেকে আটকানো সম্ভব বহু রোগ। লাউ মোটা হওয়ার হাত থেকে বাঁচায় ও হার্ট ব্লকেজের মতো সমস্যাকে প্রতিরোধ করে। লাউ সেদ্ধ করে তাতে ধনেগুঁড়ো, হলুদ ও ধনেপাতা মিশিয়ে সপ্তাহে অন্তত দু বার খেলে হার্ট ভালো থাকবে।
দই: ডায়েটে রোজ টক দই অবশ্যই রাখা উচিত। সকালে বা দুপুরে দই খেলে হার্টের সমস্যা দূর হয়।তবে অবশ্যই টক দই। ত্বক দই খেলে পেট ও ভালো থাকে। প্রতিদিনের লাঞ্চে দই খুব দরকারি।
দুধ ও আমলকী: দুধের সঙ্গে আমলাচূর্ণ মিশিয়ে নিয়মিত এক গ্লাস খেলে হার্টের সমস্যা দূরীভূত হয়।সারা দিনে যে কোন সময় এটি খাওয়া যেতে পারে।
দারচিনি: হার্ট ব্লকেজ প্রতিরোধে দারচিনি দারুণ কাজ করে। হৃদযন্ত্রের অন্যান্য সমস্যাও দূর করে দারচিনি। শ্বাসের কষ্ট কমাতেও দারচিনি খুবই উপকারী।
রসুন: সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে রসুন ও গরম জল খেতে পারলে আটকানো সম্ভব বহু রোগ। শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ দূর করে রসুন। নিয়মিত রসুন খেলে কোলেস্টেরল লেভেল একেবারে কম থাকে। রোজ জলের সঙ্গে রসুনের এক বা দু কোয়া খেলে খুবই উপকার। রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ব্লকেজের সমস্যা দূর করে।
লেবু জল: রোজ লেবু জল পান করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়। লেবুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ব্লকেজের ঝুঁকি কমায়।সকাল বেলায় খালি পেতে লেবু জল খেলে মেদ ও কমে যায়।
দই: ডায়েটে রোজ টক দই অবশ্যই রাখা উচিত। সকালে বা দুপুরে দই খেলে হার্টের সমস্যা দূর হয়।তবে অবশ্যই টক দই। ত্বক দই খেলে পেট ও ভালো থাকে। প্রতিদিনের লাঞ্চে দই খুব দরকারি।