INTERNET: করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার নিয়েছে। ক্রমশ অবনতির দিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি। এই অবস্থায় নির্বাচনী প্রচার বন্ধ করার আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে তিনটি জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল। সেই মামলার শুনানি ছিল মঙ্গলবার। সেই শুনানির পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘ভোটের দিন ঘোষণার পর থেকে যথেষ্ট র্যালি, জনসভা হয়েছে, এবার মানুষকে বিচার করতে দিন।’ আদালত আরও বলেছে, করোনা বিধি মেনে সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন করার জন্য সব পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনকে গ্রহণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন রাজ্যকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে হবে।
রাজ্যের দাবি, নির্বাচনী আচরণবিধি লাগু হওয়ার পরে নীতিগত কোন সিদ্ধান্ত তারা নিতে পারেন না। তাই পুরোটাই এখন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। আদালতের নির্দেশ , কেন রাজ্যের এখন কিছু করার নেই বা তারা করতে পারবেন না, সেটা আগামী বৃহস্পতিবার ব্যাখ্যা করে জানাতে হবে। রাজ্য কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে তাও জানাতে হবে। ইতিমধ্যেই বামেরা কোভিড পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বড় সভা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতায় আর বড় সভা করবেন না বলে ঘোষণা করেছেন। অন্যত্র দিদির সভা আধঘণ্টার কম হবে বলে জানিয়েছে তৃণমূল। এই পরিস্থিতিতে আদালতের এই মন্তব্য তাত্পর্যপূর্ণ বলেই মত অনেকের।














