তৃণমূলের সাংসদ সংখ্যা ২২ থেকে যেমন হলো ২০, তেমনি বিজেপির সাংসদ সংখ্যা ১৮ থেকে বেড়ে হলো ২০

ছেলে শুভেন্দুর কথামতো অমিত শাহের সভায় তিনি গেলেন ঠিকই, কিন্ত হাতে বিজেপির পতাকা তুলে নিলেন না। উল্টে তিনি তৃণমূলের দিকে আঙ্গুল তুলে বললেন, আমাকে তো ঠেলে পাঠিয়ে দেওয়া হলো বিজেপিতে। কার্যত, বিজেপির মঞ্চে উপস্থিত থেকে শিশির অধিকারী মূলত তৃণমূলকে একদিকে যেমন শিষ্টাচারের বার্তা দিয়ে গেলেন তেমনি, মনে অনেক কষ্ট অনেক বেদনা নিয়ে তিনি যে তৃণমূল ছাড়তে বাধ্য হলেন সেটাও জানান দিয়ে দিলেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। কারণ, শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর শুভেন্দু ও তার পরিবারকে বেনজির আক্রমণ করা হয় তৃণমূলের তরফ থেকে।

শিশির অধিকারী থেকে তাঁর পরিবারের সদস্যদের কার্যত আদ্যশ্রাদ্ধ করে তৃণমূল। অধিকারী পরিবারের বাড়ির সামনে মাইক বেঁধে গালি গালাজ করা থেকে শুরু করে পথে ঘাটে অধিকারী পরিবারের সদস্যদের পরোক্ষভাবে বিভিন্ন উপায়ে বেইমান ও গদ্দার বলে অপমান করার ঘটনা ঘটে বলেও অভিযোগ তুলেছিলেন শিশির অধিকারী। এমনকী তাকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূলের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে চেয়ারম্যান করা হয়। তাঁর পরিবারকে যে ভাষায় আক্রমণ করা হয়েছে তাতে তিনি যে আর তৃণমূলে সক্রিয় হয়ে ওঠার মানসিকতা হারিয়ে ফেলছেন তা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।

শিশির অধিকারী থেকে তাঁর পরিবারের সদস্যদের কার্যত আদ্যশ্রাদ্ধ করে তৃণমূল। অধিকারী পরিবারের বাড়ির সামনে মাইক বেঁধে গালি গালাজ করা থেকে শুরু করে পথে ঘাটে অধিকারী পরিবারের সদস্যদের পরোক্ষভাবে বিভিন্ন উপায়ে বেইমান ও গদ্দার বলে অপমান করার ঘটনা ঘটে বলেও অভিযোগ তুলেছিলেন শিশির অধিকারী। এমনকী তাকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূলের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে চেয়ারম্যান করা হয়। তাঁর পরিবারকে যে ভাষায় আক্রমণ করা হয়েছে তাতে তিনি যে আর তৃণমূলে সক্রিয় হয়ে ওঠার মানসিকতা হারিয়ে ফেলছেন তা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *