আবহাওয়া আইপিএল-2025 টাকা পয়সা পশ্চিমবঙ্গ ভারত ব্যবসা চাকরি রাশিফল স্বাস্থ্য প্রযুক্তি লাইফস্টাইল শেয়ার বাজার মিউচুয়াল ফান্ড আধ্যাত্মিক অন্যান্য
---Advertisement---

৭, ১১, ১২ সেপ্টেম্বর পুরো লকডাউন রাজ্যে

Published on: August 26, 2020
---Advertisement---

Join WhatsApp

Join Now

সৌজন্যে :ইন্টারনেট – ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ল রাজ্যে লকডাউনের মেয়াদ। তবে শহরতলির ট্রেন এবং মেট্রো চলাচল চালু করতে চাইলে রাজ্যের কোনও আপত্তি নেই বলে বুধবার জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৭ সেপ্টেম্বর, ১১ সেপ্টেম্বর এবং ১২ সেপ্টেম্বর সম্পূর্ণ লকডাউন হবে। স্কুল কলেজ আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে। ২০ সেপ্টেম্বরের পর ফের বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেইসঙ্গেই তিনি জানান, করোনা সংক্রান্ত বিধি এবং সামাজিক দূরত্ব মেনে যদি কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় মেট্রো এবং শহরতলির ট্রেন চালানো হলে রাজ্যের কোনও আপত্তি নেই। তবে তা ধাপে ধাপে চালাতে হবে। ৬টি শহর থেকে বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞাও এবার শিথিল করা হচ্ছে। দিল্লি, মুম্বই, সুরাত, পুনে সহ ৬টি শহর থেকে রাজ্যে বিমান চলাচল এতদিন নিষিদ্ধ ছিল। সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে এখন থেকে সপ্তাহে তিনদিন বিমান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।


 আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন পরিস্থিতি বিচার করে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে রাজ্যের। যদিও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় সিদ্ধান্ত বদল করতে হয়েছে।

করোনা পরিস্থিতির জেরে গত মার্চ মাস থেকেই তালা ঝুলছে রাজ্যের স্কুল, কলেজ-সহ অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে। করোনার সংক্রমণ উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন দেশের অন্য একাধিক রাজ্যের পাশাপাশি সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়ছে বাংলাতেও।

এদিন মমতা আরও বলেন, ‘বাংলায় সংক্রমণের তুলনায় সুস্থতার হার বাড়ছে। বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা সরাসরি পাবেন ৩৯ লক্ষ মানুষ। সরাসরি প্রত্যেকের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাবে টাকা। জগৎবল্লভপুরে পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু, সাহায্য রাজ্যের। ১০ লক্ষের মধ্যে প্রায় ৬ লক্ষ শ্রমিককে কাজের ব্যবস্থা। পরিযায়ী শ্রমিকদের ১০০দিনের কাজের প্রকল্পে যুক্ত করা হয়েছে। তাজপুরে সমুদ্র বন্দর তৈরি করবে রাজ্য সরকারই। বন্দরে আর কারা যুক্ত হবেন, পরে ঠিক হবে।

মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রের উদ্দেশেও তোপ দেগেছেন। বলেছেন, ‘জিএসটি বাবদ বকেয়া কোনও টাকাই দিচ্ছে না কেন্দ্র।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ভিক্ষে চাই না, বকেয়া টাকা কেন দিচ্ছে না? করোনার জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ। কত টাকা দিয়েছেন? কেউ কেউ আবার হিসেব চাইছে? টাকা না দিয়ে কেন কৈফিয়ত চাইছেন কেন? ফান্ড হিসেবে যে টাকা পেয়েছেন, ভাগ করে দিন।’

Join Telegram

Join Now