ভোটদাতা-কর্মীদের জন্য একাধিক নির্দেশিকা নির্বাচন কমিশনের ,ভোটারদের জন্য গ্লাভস, অনলাইন নমিনেশন-স্যানিটাইজার

 সৌজন্যে :ইন্টারনেট –সামনেই বিহার বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে ইলেকশন কমিশন ভোটারদের জন্য তৈরি করেছে বিশেষ কিছু গাইড লাইন। ইতিমধ্যেই তা প্রকাশ করা হয়েছে। এই গাইড লাইনই বলবৎ হবে দেশের সব বিধানসভা ও উপ নির্বাচনগুলিতে বলে জানিয়ে দিয়েছে কমিশন।


যেসব ব্যক্তি এই নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরাসরিভাবে যুক্ত, তাদের আবশ্যিকভাবে নির্বাচন কমিশনের গাইডলাইন মেনে চলতে হবে। ভোটাররা যাতে কোনও সমস্যায় না পড়েন, সেই বিষয়টি নজরে রাখতে হবে কর্মীদের। নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে প্রত্যেকটি ব্যক্তিকে মাস্ক পরে থাকতে হবে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লাভস মজুত থাকতে হবে আধিকারিকদের কাছে। যারা ইভিএমে ভোট পরিচালনা করছেন, তাঁদের কাছেই এই গ্লাভস রাখতে হবে। এছাড়াও আধিকারিকদের কাছে থাকবে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার। যেসব ভোটারের সাথে শিশু থাকবে তাদের ফেসিয়াল পিপিই কিট দিতে হবে। চেহারা চিহ্নিতকরণের সময় শুধু খুলতে হবে মাস্ক।

ভোটদাতা ও ভোটকর্মী

ইভিএম-এ ভোট দেওয়ার আগে ভোটদাতাদের গ্লাভস দেওয়া হবে। ইভিএম যারা দেখভাল করবেন সেই ভোটকর্মীদেরও পর্যাপ্ত গ্লাভস দেওয়া হবে।

দেওয়া হবে মাস্ক ও হ্যান্ড স্য়ানিটাইজার।

ভোটারদের চিহ্নিত করার জন্য ভোটদাতাকে বুথে মাস্ক নামিয়ে নিজের মুখ দেখাতে হবে।

প্রতিটি ভোটদাতাকে পরীক্ষা করার জন্য থাকবে থার্মাল স্ক্যানার। বুথে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় রাখতে হবে।

ভোট কেন্দ্রে ১ হাজারের বেশি ভোটদাতা থাকতে পারবেন না।
 
প্রতিটি বুথে ঢোকার মুখে থাকবে থার্মাল স্ক্যানার।

ভোটগ্রহণের আগের দিন বুথ স্যানিটাইজড করা হবে।

ভোটারদের টোকেন দেওয়ার জন্য থাকবে হেলফ ডেস্ক।

ভোটগ্রহণের জন্য বড় হল নেওয়ার ওপরে জোর দেওয়া হবে।

কোনও ভোটকর্মীর দেহের তাপমাত্রা যদি নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি থাকে তাহলে তার পরিবর্তে অন্যজনকে ডেকে নেওয়া হবে।

আগের নির্বাচনের থেকে অনেক বেশি ভোটকর্মী নিয়োগ করা হবে।

প্রত্যেক ভোটকর্মী ও নিরাপত্তা কর্মীকে দেওয়া হবে ফেস মাস্ক, স্যানিটাইজার, ফেস সিলড ও গ্লাভস। যেখানে প্রয়োজন হবে সেখানে পোলিং অফিসারকে পিপিই কিটও দেওয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *