করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরাও,চিন্তিত চিকিত্‍সকরাও

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বাদ পড়ছে না কেউই। বিশেষ করে নতুন স্ট্রেনে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরাও। আর এনিয়ে নতুন করে চিন্তিত চিকিত্‍সকরাও। সংক্রমণের সংখ্যা রোজই বাড়ছে। একজনের থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে বাড়ির সকলের মধ্যেই। ফলে আগের তুলনায় সংক্রমণের দিক থেকে দ্রুত ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে বলে মত গবেষকদের।
পরিসংখ্যান বলছে এবার ভাইরাস আগের তুলনায় অনেক সক্রিয়। বাচ্চাদের থেকে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে পরিবারের সকলের মধ্যে। বাড়ির বড়রা সাবধান হওয়ার আগেই চলে যাচ্ছে শিশুর শরীরেও। তা ছাড়া, এবার পরীক্ষা হচ্ছে বেশি। ফলে আগের বারের চেয়ে অনেক বেশি শিশুর রিপোর্ট পজিটিভ আসছে। তাই এবারে সকলেরই রিপোর্ট করানো জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিত্‍সকরা। তাহলেই একমাত্র সাবধান থাকা সম্ভব হবে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে আরটি-পিসিআর বেছে নেওয়া ভালো। এই পদ্ধতিতে সঠিক রিপোর্ট আসা সভাবনা অনেকটাই বেশি। তাই বারবার রিপোর্ট করার চিন্তা থাকে না।


কোনও বাচ্চার জ্বর এলে বারে বারে তা চেক করা উচিত। সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা, তা দেখা দরকার। শ্বাস নিতে কোনওরকম অসুবিধা হলে চিকিত্‍সকদের সঙ্গে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যোগাযোগ করা জরুরি।বাড়ির মধ্যে থাকা শিশু যদি কোনওভাবে সংক্রমিত হয়, সেক্ষেত্রে তাঁর থেকে বাড়ির বয়স্কদের দূরে থাকতে হবে। কো-মর্বিডিটি যাঁদের রয়েছে, তাঁদের বেশি সাবধান হতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *