সমীক্ষা বলছে ত্রিপুরায় শূন্য তৃণমূল কংগ্রেস
বিজেপি-এনপিএফটি জোটের সঙ্গে লড়াই ছিল বাম-কংগ্রেস জোট, তৃণমূল কংগ্রেস ও ত্রিপুরা মোথার।লড়াই মূলত চতুর্মুখী।
ফের ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি। ত্রিপুরায় ৬০ আসন বিশিষ্ট বিধানসভায় বিজেপি জোট পেতে পারে ৪০ থেকে ৪৫ আসন। বাম-কংগ্রেস জোট জিততে পারে ৬ থেকে ১০ আসনে। প্রদ্যোত্ মাণিক্য বর্মনের নেতৃত্বাধীন তিপ্রা মোথা জিততে পারে ৯ থেকে ১৬ আসনে।বুথ ফেরত সমীক্ষায় এমনই আভাস ।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরা বিধানসভার ৬০ আসনে ভোট নেওয়া হয়েছিল। বিজেপি-এনপিএফটি জোটের সঙ্গে লড়াই ছিল বাম-কংগ্রেস জোট, তৃণমূল কংগ্রেস ও ত্রিপুরা মোথার।লড়াই মূলত চতুর্মুখী। সরকার বাঁচাতে ভোটের কয়েক মাস আগেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে বিপ্লব দেবকে সরিয়ে মানিক সাহাকে বসিয়েছিল বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব।পদ্ম শিবির সেই সিদ্ধান্তের ফায়দা ইভিএমে তুলতে চলেছে বলে এদিন ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার বুথ ফেরত সমীক্ষায় জানানো হয়েছে।
২৫ বছর বাদেক্ষমতা হারিয়েছিল সিপিএম। নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচাতে এবারে জোট বেঁধেছিল কংগ্রেস ও সিপিএম।সুবিধাবাদী জোটকে যে ত্রিপুরাবাসী আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলতে চলেছে বুথ ফেরত সমীক্ষায় তার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গের মতোই ত্রিপুরাতেও সিপিএমের হাত ধরতে গিয়ে ডুবেছে কংগ্রেস।প্রথমবার লড়তে নামা আর এক দল তৃণমূল কংগ্রেসকে শূন্য হাতে ফিরতে হতে পারে বলে সমীক্ষায় জানানো হয়েছে।।।