বিভিন্ন প্রকার রোগ সারায় কোয়েলের ডিম
১০০ গ্রাম কোয়েলের ডিমে ৮৪৪ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে।
ওষুধ হিসেবে বেশ কার্যকরী কোয়েলের ডিম।পাকস্থলীর অসুখ, ফুসফুসের রোগ, হার্ট রক্তশূন্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা ,সহ দুর্বলতা,সারায় কোয়েলের ডিম।
*কোয়েলের ডিমের সাদা অংশে লাইসিন-৮ নামে এক ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে।আমাদের শরীর এ অ্যামিনো অ্যাসিড এর ঘাটতি পূরণে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়া প্রয়োজন।
*ভিটামিন ‘এ’ থাকে কোয়েলের ডিমে যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
*কোয়েলের ডিম বয়সের বৃদ্ধি কমিয়ে দিতে পারে।এছাড়াও এতে ভিটামিন এ, সেলেনিয়াম ও জিঙ্ক থাকে যা ত্বকের জন্য ভালো।
*কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১ দশমিক ৪ শতাংশ আর মুরগির ডিমে ৪ শতাংশ এবং প্রোটিনের পরিমাণ মুরগির ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশি।
* খাবার তালিকায় কোয়েলের ডিমের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের চিকিত্সা করা হয়।
*কিডনি, লিভার এবং পিত্তথলির স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এই ডিম কিডনির পাথরের বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং সিস্টগুলো ভেঙে ফেলতে সহায়তা করে।কিডনি বা পিত্তথলির পাথর ভাঙ্গতে সহায়তা করে কোয়েলের ডিম ।
১-৭ বত্সর পর্যন্ত বয়সের ক্ষেত্রে দিনে ২/৩ টা করে কোয়েলের ডিম ২০/৩০ দিন, ৮-১০ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৩ টা করে কোয়েলের ডিম নিয়মিত,১১-১৫ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ১ মাস প্রতিদিন ৩ টা করে,১৬-১৮ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ১২০ টা ডিম ২৬ দিনে প্রাপ্ত বয়স্কদের ২৪৯ টা কোয়েল পাখির ডিম ৪৯ দিনে খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।কোলেস্টেরল থাকে তাহলে কোয়েল পাখির ডিম এড়িয়ে চলতে পারেন।
বিদ্র: -চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।