রেল লাইনের উপর দিয়ে যাওয়া আসা।

সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় জল জমে থাকয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাওয়া আসা করতে হচ্ছে বর্ধমান ২ ব্লকের বৈকুণ্ঠ পুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বাম দাস পাড়া এলাকার কয়েক হাজার মানুষের

সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় জল জমে থাকয়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাওয়া আসা করতে হচ্ছে বর্ধমান ২ ব্লকের বৈকুণ্ঠ পুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বাম দাস পাড়া এলাকার কয়েক হাজার মানুষের।

 

বর্ধমান শহরের ঢিল ছোড়া দূরত্বে বর্ধমান ২ ব্লকের বৈকুণ্ঠ পুর ১ পঞ্চায়েতের বাম দাস পাড়া এলাকা।এই এলাকায় কম বেশী প্রায়  কুড়ি,পঁচিশ হাজার মানুষের বসবাস।চলাচলের পথ বলতে একটাই, তা হলো রেল লাইনের আন্ডার পাস।মাঠ পেরিয়ে আল পেরিয়ে,এই রেলের আন্ডার পাস দিয়েই স্কুল কলেজ, হাসপাতাল, থানা কোর্ট,এমনকি গ্ৰাম পঞ্চায়েতে ও শহরে,কাজের তাগিদেও যেতে হয় এই আন্ডার পাস দিয়েই।কিন্তু সামান্য বৃষ্টিতেই জলমগ্ন হয়ে ওঠার ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্য ছুটতে হয় বর্ধমান শহরে।সামান্য বৃষ্টি হলেই আন্ডার পাস দিয়ে যাওয়া আসার রাস্তায় কোমর পর্যন্ত জল জমে থাকে বলে জানান এলাকা বাসিরা।স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে মন্ত্রী, এম এলে দের জানিয়ে কোনো কাজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন  তারা।

 

স্থানীয় বাসিন্দা তপন দাস বলেন পাড়া থেকে একটু দূরে মাঠ পড়িয়ে ট্রেন লাইনের নিচ দিয়ে একটি সাঁকো আছে ,সামান্য বৃষ্টিতেই জলমগ্ন হয়ে ওঠে সাঁকোটি। প্রায় কোমর পর্যন্ত জল জমে থাকে।জল জমে থাকার কারনে ওই রাস্তা দিয়ে যাওয়া আসা সম্ভব না। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাওয়া আসা করতে হচ্ছে।

 

বৈশাখী পাল বলেন সাঁকোতে জল জমে থাকার ফলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেল লাইন পেরিয়ে যাওয়া আসা করতে হয়।এই রেল লাইনের উপর দিয়ে সকলকে বাজারে, হাসপাতালে,স্কুল কলেজে যেতে হয়।রাতের অন্ধকারে ভিষন অসুবিধা হচ্ছে। সকলকে জানানো হয়েছে কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।

 

বিকাশ দাস বলেন এই লাইন পেরোতে গিয়ে অনেকে ট্রেনে কাটাও পড়েছে।এবিষয়ে পঞ্চায়েত দপ্তরে, এম এল, মন্ত্র, এমনকি রেল দপ্তরেও জানানো হয়েছে কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *