মায়া সভ্যতা
মায়া সভ্যতা নামটা শুনলেই কেমন যেনো মনে পড়ে পুরোনো ইতিহাসের কথা। প্রধানত মধ্য আমেরিকার মায়া সভ্যতা সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান এখনও সীমিত
মায়া সভ্যতা নামটা শুনলেই কেমন যেনো মনে পড়ে পুরোনো ইতিহাসের কথা। প্রধানত মধ্য আমেরিকার মায়া সভ্যতা সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান এখনও সীমিত। মেক্সিকো সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত এ শহরটি।মায়া সভ্যতা মূলত ছিল একটি নগর রাষ্ট্র।মায়া সভ্যতা নিয়ে ইতিহাসে উল্লেখিত মায়া জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত হচ্ছেন সেইসব মানুষ যারা প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতির এবং আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতো।এবং তারা মায়াভাষী পরিবারের মানুষ।
প্রথমদিকে এর সময় কাল প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ২০০-২৫০ অব্দ পর্যন্ত। এর মধ্যে প্রাচীন কালে খ্রিস্টপূর্ব ২৫০-৯০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলোতে তাঁরা উন্নতির উচ্চশিখরে পৌঁছেছিল এবং স্প্যানিশদের আগমনের পূর্ব পর্যন্ত পুরো পোস্টক্লাসিক জুড়ে চালিয়ে গিয়েছিল। এটি ছিলো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘন জনবসতি এবং সংস্কৃতিভাবে গতিশীল একটি সমাজ।
মায়া সভ্যতারি কিছু নির্দশন দেখাগেলো বর্ধমানের মাজ দামোদরে।দামোদর নদের বালি কেটে, মাটির হাড়ি,ঘট,রং দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মায়া সভ্যতার কিছু ট্যাম্পল।অধ্যাপক রঙ্গজিব রায়ের তৈরী মায়া সভ্যতার এই নির্দশন দেখতে রীতি মত মাঝ দামোদরে ভীর জমিয়েছে ইতিহাস প্রেমিরা।
রঙ্গজিব বাবু বলেন আজ থেকে প্রায় দের হাজার বছর আগে মধ্য আমেরিকার মেক্সিকো শহরে যে সমস্ত ঘর বাড়ি গুলো ছিলো সেগুলো ছিলো চুড়াক্রিতি।এই সভ্যতাকে মায়া সভ্যতা বলাহয়।বর্তমান সময়ের ছেলে মেয়েরা বইয়ের পাতায় পড়েছে, হরপ্পা সভ্যতা, মায়া সভ্যতা।সেই সময়ে মায়া সভ্যতা কিরক ছিলো তারই কিছু নির্দশন তুলে ধরা হলো। মাঝ দামোদরে মায়া সভ্যতার নির্দেশ তৈরি করতে ব্যবহার করাহয়েছে বালি,মাটির হাড়ি, ঘট, রং ইত্যাদি।
মাঝ দামোদরে মায়া সভ্যতার নির্দেশ দেখতে ভীর জমিয়েছে স্কুল পড়ুয়া থেকে ইতিহাস প্রেমিরা।