তাড়াহুড়ো করে লকডাউন তোলা..আরও বিপজ্জনক ইঙ্গিত দিলেন WHO
ঘেব্রিয়েসুসের মতে, বেশ কিছু দেশ যে সামাজিক দুরত্বের বিধি তৈরি করেছে তা কাজে আসছে। অনেক দেশেই সংক্রমণের গতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তা বলে সামাজিক দুরত্ব ভুলে গেলে চলবে না। তিনি বলেন, “সপ্তাহের পর সপ্তাহ বাড়িতে বসে থাকতে হচ্ছে। এতে অনেক মানুষ স্বাভাবিকভাবেই বিরক্ত। তাঁরা উপার্জনের জন্য বাড়ির বাইরে যেতে চাইছেন। কিন্তু এই মুহূর্তে পৃথিবী আর আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে পারবে না। নতুন এই পরিস্থিতিকেই স্বাভাবিক ধরে নিয়ে এগোতে হবে।”
হু-এর আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, করোনাজয়ীদের কিছু কিছু সরকার ‘ইমিউনিটি পাসপোর্ট’ অথবা ‘রিস্ক-ফ্রি সার্টিফিকেট’ দেওয়ার ব্যাপারে ভাবছে। যা কিনা সেই করোনাজয়ী মানুষটির ঘোরাফেরা থেকে শুরু করে পুনরায় কাজে নিযুক্ত হওয়ার ছাড়পত্র- যে ছাড়পত্রের ভিত্তি কেবলমাত্র অনুমান নির্ভর! এবং এই অবাধ যাতায়াতে দ্বিতীয়বারের সংক্রমণ সম্ভাবনা তো থাকছেই, তাছাড়া বাকিদের সংক্রামিত হওয়ার আশঙ্কাও প্রবল। এই ধরনের সার্টিফিকেট জনস্বাস্থ্য নির্দেশিকাকে একরকমের অমান্য করা, জানিয়ে দিয়েছে ‘হু’।