বর্ধমান রাজনীতি দেশ-বিদেশ দক্ষিণবঙ্গ ক্রাইম স্বাস্থ্য ধর্ম লাইফ-স্টাইল স্বাস্থ্য প্রযুক্তি চাকরি কৃষি-কাজ রেসিপি ক্রিকেট ফুটবল
---Advertisement---

‘ডিমোশন’ হয়েছে তৃণমূলেরও

Published on: April 15, 2021
---Advertisement---

Join WhatsApp

Join Now

একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির বেশ কয়েকজন সাংসদ প্রার্থী হয়েছেন।লকেট চট্টোপাধ্যায়, জগন্নাথ সরকার, নিশীথ প্রামানিক, বাবুল সুপ্রিয় প্রমূখ বিধানসভায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।বিজেপিকে বিঁধে তৃণমূল বলছে, ওদের প্রার্থীর অভাব হয়েছে। তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি জনসভায় বলেন, এমপি থেকে এমএলএ সিটে দাঁড়িয়েছে। এরপর গ্রামসভায় দাঁড়াবে।অতীত ইতিহাস বলছে প্রার্থী দাঁড় করানোর ক্ষেত্রে তৃণমূলেরও ‘স্টেপডাউন’ হয়েছে। ২০০৫ সালের কলকাতা পুরসভা নির্বাচন। তৃণমূল দলের বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতা, এমনকী প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে পর্যন্ত সামান্য কাউন্সিলর নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তাঁদের বেশিরভাগ পরাজিত হয়েছিলেন। 

তত্‍কালীন বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন ১০০ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিএমের মেয়র প্রার্থী বিকাশ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে। তৃণমূলের বিধায়ক তথা দলের বিধানসভার চিফহুইপ শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় ৮৭ নম্বর ওয়ার্ডে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রয়াত অজিত পাঁজা ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তত্‍কালীন সাতগাছিয়ার তৃণমূল বিধায়ক সোনালি গুহ ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছিলেন। অর্থাত্‍ তিন জন বিধায়ক এবং দেশজোড়া খ্যাতিসম্পন্ন রাজনীতিক অজিত পাঁজা প্রার্থী হয়েছিলেন সামান্য পুরসভার নির্বাচনে।একমাত্র জয় পেয়েছিলেন অজিত পাঁজা। মাত্র শ’খানেকের কিছু বেশি ভোটে তিনি জিতেছিলেন।এই বিষয়টি ফের দেখা গেল এবারের বিধানসভা নির্বাচনে। যেখানে বেশ কয়েকজন দলের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীকে বিধানসভায় প্রার্থী করেছে বিজেপি।

Join Telegram

Join Now